Posts

Showing posts from 2022

Abul Hasnat Mohammad Qamaruzzaman- An Iconic Figure of Bangladesh Politics

Image
                                                   Aktarul Islam We are fortunate as a nation to have some visionary leaders who knew the mantra to achieve freedom. They went all the way to restore promises for the nation and showed their aimless fellow citizens the hopes and aspirations of leading a life quite larger than lives with proper homage and courage. They had the charismatic leadership quality to translate vision into reality. More specifically, they transformed dreams and ideas into courage and spirit in the mindset of freedom-loving people and instigated the desire and demand for an independent country.                                         Photo- Qamaruzzaman Square, Rajshahi Abul Hasnat Mohammad Qamaruzzaman (lovingly called Hena by his family members and millions of his followers) was one of those visionary leaders who dreamt of an independent country for his future generation and fought entirely and absolutely to the last breathe for a sovereign and prosperous Banglad

বাংলা কবিতা- এই দেশে

Image
  এই দেশে সোহানুর রহমান সোহান এই দেশে পুরস্কার নিয়ে রাজনীতি হয় এই দেশে যোগ্য লোকের দাম নাই এই দেশে অনিয়ম অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটলে বিরোধী দলকে দোষারোপ করা হয় এই দেশে সিন্ডিকেটে ছেঁয়ে গেছে এই দেশে এমপি মন্ত্রীরা সম্পদের পাহাড় গড়ছে এই দেশে দরিদ্র নিম্নআয়ের মানুষেরা আগুনে পুড়ছে! এই দেশে হুটকরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে যায় এই দেশে সরকার ইচ্ছে করলে সব কিছু নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, কিন্তু তা করে না। এই দেশে বস্তিতে ইচ্ছাকৃতভাবে আগুন লাগানো হয়, অনুদানের আশায়। এই দেশে নারীর প্রতি নগ্ন থাবা থামছে না  এই দেশে  ধর্ষকের বিচার হচ্ছে না, এই দেশে সব নিয়ন্ত্রণ নষ্টদের হাতে চলে গেছে এই দেশে শিক্ষার মান ধ্বংস হয়ে গেছে  এই দেশে তরুণ ছেলেরা বিপথগামী গেমকেন্দ্রীক এই দেশে টিকটক প্রতিবন্ধীর সংখ্যা বাড়ছে এই দেশে তরুণ সমাজ ভাইরাল হওয়ার তাড়নায় ছুটছে। তারা পরিচিতি পাওয়ার জন্য যা তা ভিডিও বানাছে... এই দেশে মাঝে মাঝে গুজব ছড়িয়ে পড়ছে জীবিত মানুষকে মৃত বানিয়ে দিচ্ছে  এই দেশে কি হচ্ছে না?  এই দেশে একজন ব্যক্তির একটা ফেসবুক আইডি থাকলেই সে সমালোচক বা বিশ্লেষক হয়ে যাচ্ছে  এই দেশে সবাই রাজনীতিবিদ হতে চাই কেউ ফেসবুক রাজনী

বাংলা কবিতা- শিক্ষিত

Image
   শিক্ষিত আকতারুল ইসলাম -------------------------- দেশে শিক্ষার হার বেড়েছে! আদম ব্যাপারী, গো-ব্যাবসায়ী। ইউনিফর্ম পরিহিত দালাল শাহী এখন সবাই উচ্চ শিক্ষিত। শ্রেণী কক্ষে চিরাচরিত ধামাধরা  পুরোনো লেকচারপত্রে মরচেপড়া। সামান্য প্রশ্নে ঘামঝরা পন্ডিনগন সবাই এখন ঢের বেশি শিক্ষিত। তথাকথিত রোগ ব্যাধি বিশারদ  হোক না রোগ নির্ণয়ে অপারগ। জানে রোগীর পকেটের হালহকিকত সর্বশান্তকারীর দলও শিক্ষিত! মুনাফালোভী সাধু বনিক সমাজ মাথায় পরিহিত রাজনীতির স্বর্ণ তাজ। গণ তহবিল তছরুপকারীদের নাহি লাজ তবুও তারা নাকি শিক্ষিত! বাপ ছিলেন কবেকার ভুঁইফোড় নেতা মাথার উপর তাই সৌভাগ্যের ছাতা। হযবরল সবই তাদের ইতিহাসের পাতা ক্ষমতার দাপটে তারাও শিক্ষিত। ক্ষমতার মসনদে সরকারি আমলা সাতখুন মাফ তাদের হয় না মামলা। সুইস ব্যাংকে জমা টাকার গামলা তবুও তারা আজ বড় শিক্ষিত। শোষক শ্রেণী জমিদার জোতদার তাদের কাছে সব নতজানু দফাদার। গরীবের সম্পদের একচ্ছত্র দাবিদার এখন নাকি তারাও শিক্ষিত! শিক্ষাঙ্গনে আমাদের কিছু ছাত্র সমাজ ছড়ায় ভয়ভীতি আর  চাঁদাবাজি সন্ত্রাস। শিক্ষার গুণগত মান করছে অঙ্কুরে বিনাশ তবুও তারা আজ মেধাবী শিক্ষিত। এখন  সর্বত্রই বি

বাংলা কবিতা- হিসেবে নিকেশ

Image
হিসেব নিকেশ আকতারুল ইসলাম ------------------------------------- সকালে ফুটে যে ফুল অপার সজীবতা নিয়ে, বিকালের রৌদ্রছটায় তার লাবণ্য যায় ম্লান হয়ে। নবজাতকের আগমনে ধরনীতে লেগেছিল যে বার্তা, বার্ধক্য এসে কেড়ে নিল তার প্রতিষ্ঠার আশা। দুদিনের দুনিয়ার ধূলো খাতায় জমা পাহাড়সম হিসাব, ছাড়িবার মন্ত্রে অদ্ভুত নিয়মে মেলে না কোন অবকাশ। তিন অংশে বিভক্ত জীবনের এক অংশ যায় ঘুমে, মৃত্যু তাই রোজ এসে দরজার প্রাচীরখানা যায় চুমে। মৃত্তিকা গড়া কায়া হবে জানি মৃত্তিকায় চিরতরে বিলীন, অনেক রঙের আঁকা স্বপ্ন জগত হলো তাই সহসাই মলিন। হিসাবি খাতাখানা আজকের দিনে করি জনমের তরে বন্ধ, স্বার্থের জটিলতা কেটে ওপার জগতে আর থাকবে না দ্বন্দ্ব।                   ২৭ ডিসেম্বর ২০২১, রংপুর।

বাংলা কবিতা- ক্ষমা

Image
  ক্ষমা আকতারুল ইসলাম ----------------------------------- আমি বাল্যকাল থেকেই বড় লাজুক প্রকৃতির তারুণ্যের তপ্ত জলে ফোটা যুবক বয়সে এসেও আগের মতই মেয়েলীপনা লাজ লাজ রব। তুমি একটু বেশিই স্পষ্টবাদী ও বেঢপ ঠোঁটকাটা পুরুষালী তেজদীপ্ত দৃঢ় কন্ঠে শত শহস্র অভিযোগ আর অনুযোগে জর্জরিত কর সবাইকে। আমি যেখানে নিজের অধিকার খুঁইয়ে কিংবা নিজস্বতা অন্যের তরে বিসর্জন দিয়ে প্রতিনিয়ত নিজেকেই দোষারোপ আর গালমন্দ করি। সেখানে তুমি নিজের দোষে দুষ্ট শত ত্রুটি বিচ্যুতি আর পরাজয়ের গ্লানি কিংবা কালিমা লেপ্টে যাওয়া অতীতকে অন্যের কাঁধে চড়াও। বিবেকের দংশন তোমাকে কখনই দংশিত করেনা। মনোজগতের আদালতে নিজের প্রহসন মেশানো বিচার তোমাকে নির্দোষ দাবি করে। কিন্তু হায়! শঠতা আর মূঢ়তার রাস্তা আজও অবধি আমার জন্য রুদ্ধ করে রাখা। বিবেকের আদালত আমাকেই দোষী সাব্যস্ত করে। তাইতো তোমার আমার  চলার বাঁকা পথ এখানেই শেষ, মনের ভুলে চোরাবালিতে হারিয়ে হব চিরতরে নিরুদ্দেশ। যত পারো  অভিযোগী বানে বিদ্ধ কর আমায় শত শত, ক্ষমা করে দিব তবুও  দুঃখ যাতনা প্রাণভরে দিয়েছ যত।                       ১২ জানুয়ারি ২০২২, রংপুর।

বাংলা কবিতা- মন

Image
  মন  সোহানুর রহমান সোহান আজও মন পড়ে আছে তোমার পাড়ায়, আলো হয়ে জ্বলে আছো চোখের তারায় । আজও মন তোমাকে ভেবে ব্যাকুল !  মিশে আছো আমাতে; তুমি ছাড়া নেই আমার কোন কূল । আজও মন তোমায় ভেবে হারায় কবিতায়, দিন রাত জুড়ে মনে মনে তোমার নাম আওড়ায় । আজও মন বলে যায় তুমি আমার আজন্ম অনুভব ! তোমার মাঝে সব হারানোর বাসনা তোমাতে সব কলরব । আজও মন তোমাতে বিভোর; আমার নয়ন জুড়ে তুমি রাত ভোর, গল্প লিখি তোমায় নিয়ে যখন আলোকিত হয় পাঁজর । আজও মন স্বপ্ন দেখে তোমায় নিয়ে বাধবো ঘর আপন করে , রবো দুজন পৃথিবীর বুকে ইহোকাল নয় পরকাল নয় চিরকাল ধরে ।।

বাংলা কবিতা- তোমার মাঝে নেই আমি

Image
তোমার মাঝে নেই আমি আকতারুল ইসলাম ---------------------------------- শরতের শুভ্র আকাশের কল্পিত সেই চোখ আজও মনের জগতে স্থায়ীভাবে প্রোথিত। গগন সীমান্তে ম্রিয়মান ফ্যাকাসে মেঘের আবরনে গভীর কল্পনায় তোমার চুলগুচছ আজও বড় যনতে খোঁজাখুঁজি করি। দক্ষিণ-পশ্চিম আকাশের দিকে আজও অবসর পেলে তোমাকেই খুঁজে পাই। তোমাকেই খুঁজে এবং প্রতিবারই তোমাতেই হারাই, সারাদিন সারাক্ষণ সুদূর নীলিমায়। কখনোই জানতে দেইনি, বুঝতে দেইনি ধরতে দেইনি কখনো আমার কালবেলায় অঙ্কন করা সেই নারী অবয়ব। যার অর্ধেকটা বাস্তব, অর্ধেক শুধুই কল্পনা। আমি জানি তুমি আদৌ আমার মত নও, কখনোই আমার আকাশ পানে চেয়ে দেখার, কল্পনার জগতে হারিয়ে নিজেকে খোঁজার সময় তোমার হয়না। কল্পনা বিলাসে যে অসুখ তোমায় আজও তাড়িয়ে বেড়ায়, কখনোই তা আমাকে ভাবতে দেয় না। তোমার দিগন্ত বিস্তৃত মেঘমালার কালো রং সেখানে আর কখনোই রঙ্গিন ছবি আঁকা হবে না। তাইতো আমার আকাশ জুড়ে আজও তুমি আছ, আমি নেই তোমার ধ্যান, জ্ঞান কিংবা কল্পনায়।           ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, রংপুর।

বাংলা কবিতা- অসম সমর

Image
অসম সমর আকতারুল ইসলাম তোমাদের অন্তরীক্ষে চন্দ্রের লুকোচুরি খেলা আমার গগনে কৃষ্ণ মেঘের বিরহ মেলা। সন্ধ্যার আসমানে উঠেছিল একফালি চাঁদ মেঘের তান্ডবে তার আনন্দ বিষাদ। চাঁদের ক্ষণিক হর্ষ মেঘের একটুখানি না সহে জমাট বেঁধে তাকে সদলবলে ঘিরে ধরে। রবির প্রতাপে দিনে বেচারা চাঁদ থাকে নিষ্প্রভ রাত্রি নামলে মেঘ মহোদয় ভাঙ্গে তার তপ। এভাবে চলে চাঁদ ও মেঘের চিরন্তনী অসম সমর বাস্তুতান্ত্রিক বিঘ্নে উলুখাগড়ার যাতনা  অঝোর।                       ৪ অক্টোবর ২০২১, রংপুর।

বাংলা কবিতা- আমি কখনো দালাল

Image
আমি কখনো দালাল সোহানুর রহমান সোহান  আমি কখনো দালাল কখনো চোর কখনো ছেচোর কখনো চামচা কখনো পা চাটা কখনো ধান্দাবাজ কখনো ধড়িবাজ  কখনো ভালো মানুষী সব চরিত্রের মধ্যে নিজেকে নিয়ে যায়। কখনো আওয়ামী লীগ  কখনো আওয়ামী বিরোধী আমি সেলফিবাজ নেতা আমি বিলাই এর মতো নেতাদের মধ্যে  দাড়িয়ে ছবি তুলি তারপর সেই ছবি  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাসায়.. কখনো সত্যবাদী  কখনো প্রতিবাদী কখনো প্রেমিক  কখনো বিপ্লবী  কখনো সংগ্রামী কখনো ছাপোষা কেরানী  কখনো অন্যের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করি। আমি আরো অনেক চরিত্রে নিজেকে নিয়ে বেড়ায়  তাতে কারকি? সুন্দরী..  কখনো কবি কখনো লুচ্চা  কখনো আপরাধী কখনো টাকা মারী কখনো নম নম করি কখনো কথা বেচি শিক্ষিত ছেলেদের ব্রেন ওয়াস করি মানুষের ভালো দেখলে পরশ্রীকাতরে ডুবি।  ফাপড়বাজী করি চরিত্র বেচি  নারীবাজী করি নগ্নতায় ডুবি সুন্দরী নারীরা আমায় টানে বিভোর করে সন্ধ্যা ভোরে বংশের অবহেলিত মানুষ কে ভংবাজি উপদেশ দিই যেনো অচিরেই মাটিতে মিশে যায়। কারো ভালো চাই না নিজেকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করি ভালো মানুষের কাছে উপদেশ নি তারপর আর মানিনা সেই উপদেশ।  এটাই আমি, আমার চরিত্র।  আরো কত কিছু যে করি....  ঝিকরাপাড়া  কাঁকনহাট রাজশাহী

English Article- Is Librarianship a Teaching Profession in Bangladesh?

Image
  Is Librarianship a Teaching Profession in Bangladesh? Aktarul Islam Is librarianship a teaching profession or can a librarian be called a teacher? This must be an awkward question to many as the idea of a library or the profession of a librarian often creates confusion not only among the common masses but a larger portion of the educated community has the narrowest view regarding library and librarianship at large in Bangladesh. Even to many people “Book store” is a library and the person who sells books to the customers is a librarian by profession. On the academic premises also, the librarians are not valued properly by the academics because they do hardly consider “Librarianship” as a teaching profession, rather a clerical job without having a proper understanding of the roles and responsibilities of the librarians. The library professionals are also to be held responsible for this inconvenient library phenomenon. Their inertia to learn, inability to transpire professionalism, u

English poem- Woman’ by Susan Jarvis Bryant

Image
  Woman Susan Jarvis Bryant For years I’ve known exactly what it means To own the weight and wonder of my sex— The crimson flow of knowledge in my teens, The curve and swell—my spell—the heady hex That lures love to the precipice of bliss. I know the grit and guts it took to claw Through white hot pain. I roared in its abyss To feel my velvet newborn latch and draw Sustenance—a mother’s luscious gift. I feel the glow that womanhood has gleaned From challenges—the losses, lows, and lifts… And now the term’s diminished and demeaned. Woman —up for grabs—come have a feel. Try  her  on for size—does  she  appeal?

English poem- To Sleep-by- john keats

Image
  To Sleep John Keats O soft embalmer of the still midnight, Shutting, with careful fingers and benign, Our gloom-pleas’d eyes, embower’d from the light, Enshaded in forgetfulness divine: O soothest Sleep! if so it please thee, close In midst of this thine hymn my willing eyes, Or wait the “Amen,” ere thy poppy throws Around my bed its lulling charities. Then save me, or the passed day will shine Upon my pillow, breeding many woes,— Save me from curious Conscience, that still lords Its strength for darkness, burrowing like a mole; Turn the key deftly in the oiled wards, And seal the hushed Casket of my Soul.

ENGLISH POEM- Ode to a Nightingale- BY- JOHN KEATS

Image
  Ode to a Nightingale John Keats My heart aches, and a drowsy numbness pains My sense, as though of hemlock I had drunk, Or emptied some dull opiate to the drains One minute past, and Lethe-wards had sunk: ‘Tis not through envy of thy happy lot, But being too happy in thine happiness,— That thou, light-winged Dryad of the trees In some melodious plot Of beechen green, and shadows numberless, Singest of summer in full-throated ease. O, for a draught of vintage! that hath been Cool’d a long age in the deep-delved earth, Tasting of Flora and the country green, Dance, and Provençal song, and sunburnt mirth! O for a beaker full of the warm South, Full of the true, the blushful Hippocrene, With beaded bubbles winking at the brim, And purple-stained mouth; That I might drink, and leave the world unseen, And with thee fade away into the forest dim

English poem- Ode on a Grecian Urn- by- john keats

Image
  Ode on a Grecian Urn John Keats Thou still unravish’d bride of quietness! Thou foster-child of Silence and slow Time, Sylvan historian, who canst thus express A flowery tale more sweetly than our rhyme: What leaf-fringed legend haunts about thy shape Of deities or mortals, or of both, In Tempe or the dales of Arcady? What men or gods are these? what maidens loath? What mad pursuit? What struggle to escape? What pipes and timbrels? What wild ecstasy? Heard melodies are sweet, but those unheard Are sweeter; therefore, ye soft pipes, play on; Not to the sensual ear, but, more endear’d, Pipe to the spirit ditties of no tone: Fair youth, beneath the trees, thou canst not leave Thy song, nor ever can those trees be bare; Bold Lover, never, never canst thou kiss, Though winning near the goal—yet, do not grieve; She cannot fade, though thou hast not thy bliss, Forever wilt thou love, and she be fair! Ah, happy, happy boughs! that cannot shed Your leaves, nor ever bid the Spring adieu; And, h

ENGLISH POEM- Fancy by John Keats

Image
Fancy  John Keats Ever let the Fancy roam, Pleasure never is at home: At a touch sweet Pleasure melteth, Like to bubbles when rain pelteth; Then let winged Fancy wander Through the thought still spread beyond her: Open wide the mind’s cage-door, She’ll dart forth, and cloudward soar. O sweet Fancy! let her loose; Summer’s joys are spoilt by use, And the enjoying of the Spring Fades as does its blossoming; Autumn’s red-lipp’d fruitage too, Blushing through the mist and dew, Cloys with tasting: What do then? Sit thee by the ingle, when The sear faggot blazes bright, Spirit of a winter’s night; When the soundless earth is muffled, And the caked snow is shuffled From the ploughboy’s heavy shoon; When the Night doth meet the Noon In a dark conspiracy To banish Even from her sky. Sit thee there, and send abroad, With a mind self-overaw’d, Fancy, high-commission’d:—send her! She has vassals to attend her…

বাংলা কবিতা- উচ্চ শিক্ষার নিম্ন দশা

Image
উচ্চ শিক্ষার নিম্ন দশা আকতারুল ইসলাম ------------------------------- উচ্চশিক্ষার মান নিম্নগামী তাতে কার কি আসে যায়! চাকরি থাকলেই সব ঠিক। পদ পদবীতে অগ্ৰগামীতা  রাজনৈতিক আনুগত্যের মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হওয়াটাই এখন যোগ্যতার ভিত্তি। বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি হয়, বড় বড় ভবন আর বয়োজ্যেষ্ঠ অধ্যাপকদের কথার ফুলঝুরি সর্বত্রই প্রতিধ্বনিত হয়ে ইট পাথরের দেয়ালে সজোরে লাগে। পলেস্তারা খসে পড়ে হঠাৎ। তবুও আর বিদ্যা ঝরে পড়ে না।  গবেষণার জন্য অর্থ নাই, অর্থ জুটলেও গবেষক নাই। গবেষণায় সবার মন নাই। রাজনীতিই এখন সর্বেসর্বা। শ্রেণি কক্ষে মাস্টার মশাই একাই একশ, মান্ধাতার যুগের শ্বেত শুভ্র থেকে লোহিতে রূপান্তরিত সেই লেকচার পত্র, আজও তাদের জ্ঞান বিমুখতার সাক্ষী। শিক্ষার্থীদের তাতে মনোনিবেশ করার আর আগ্ৰহ নাই। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখন সবই হয় শুধু শিক্ষার শনির দশাটাই আর কাটতে চায় না। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড আর ক্যামব্রিজ এখন শীতনিদ্রায়, তাতে চাকরি করনেওয়ালা পন্ডিনগনের হুঁশ ফেরা দায়। ছেলে, মেয়ে, আর বৌ জামাই দুহাত ভরে করছে কামাই। পরের ছেলেমেয়ে নিয়ে আর কার কি আসে যায়! সান্ধ্য কোর্স, আর নামসর্বস্ব সনদ বা

বাংলা কবিতা - বৃষ্টি প্রায় ক্রমশ আসে

Image
বৃষ্টি প্রায় ক্রমশ আসে সোহানুর রহমান সোহান অনেক দিন এই শহরে বৃষ্টি নাই  সাথে বৃষ্টি নামের মেয়েটাও প্রচন্ড খরাই ঝলসে যাচ্ছে শহর সাথে এই কবি মন! রৌদ্রতপ্ত দিনে যেমন জনজীবনে দুর্ভোগ  তেমনি তোমার অনুপস্থিতে আমি রয়েছি খরাই। পুড়ে যাই তুমিহীনা শূন্যতায়  দিনরাত পুরোটাই.. অতপর কিছু দিন পর বৃষ্টি এলো এই শহরে  ভিজিয়ে গেলো গাছপালা, ফুল- ফল স্বস্তি ফিরলো জনজীবনে  কিন্তু আমি বৃষ্টি নামের মেয়েটার কারণে ঝোলসে রইলাম অবিরাম।  বৃষ্টি প্রায় ক্রমশ আসে কিন্তু তুমি তুমি বৃষ্টি আজো আসে না দূর দিয়ে চলে যায়  আমাকে ছাপিয়ে অন্য কারো ঠিকানায়.. এটা প্রতিনিয়ত চলমান...                    ২৫ এপ্রিল, ২০২২                     ঝিকড়াপাড়া                     কাকনহাট                      রাজশাহী

বাংলা কবিতা -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা

Image
  আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তব অবগুন্ঠিত কুন্ঠিত জীবনে কোরো না বিড়ম্বিত তারে। আজি খুলিয়ো হৃদয়দল খুলিয়ো, আজি ভুলিয়ো আপনপর ভুলিয়ো, এই সংগীতমুখরিত গগনে তব গন্ধ করঙ্গিয়া তুলিয়ো। এই বাহিরভূবনে দিশা হারায়ে দিয়ো ছড়ায়ে মাধুরী ভারে ভারে। অতি নিবিড় বেদনা বনমাঝে রে আজি পল্লবে পল্লবে বাজে রে – দূরে গগনে কাহার পথ চাহিয়া আজি ব্যকুল বসুন্ধরা সাজে রে। মোর পরানে দখিন বায়ু লাগিছে, কারে দ্বারে দ্বারে কর হানি মাগিছে, এই সৌরভবিহবল রজনী কার চরণে ধরণীতলে জাগিছে। ওগো সুন্দর, বল্লভ, কান্ত, তব গম্ভীর আহবান কারে। 

বাংলা কবিতা -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা

Image
  ক্ষণিকা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর খোলো খোলো, হে আকাশ, স্তব্ধ তব নীল যবনিকা – খুঁজে নিতে দাও সেই আনন্দের হারানো কণিকা। কবে সে যে এসেছিল আমার হৃদয়ে যুগান্তরে গোধূলিবেলার পান্থ জনশূন্য এ মোর প্রান্তরে লয়ে তার ভীরু দীপশিখা! দিগন্তের কোন্ পারে চলে গেল আমার ক্ষণিকা।।

বাংলা কবিতা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা

Image
অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা) এবার হৃদয় মাঝে লুকিয়ে বোসো, কেউ জানবে না, কেউ বলবে না। বিশ্বে তোমার লুকোচুরি, দেশ বিদেশে কতই ঘুরি – এবার বলো আমার মনের কোণে দেবে ধরা, ছলবে না। আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না। জানি আমার কঠিন হৃদয় চরণ রাখার যোগ্য সে নয় – সখা, তোমার হাওয়া লাগলে হিয়ায় তবু কি প্রাণ গলবে না। না হয় আমার নাই সাধনা, ঝরলে তোমার কৃপার কণা তখন নিমেষে কি ফুটবে না ফুল চকিতে ফল ফলবে না। আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না।

বাংলা কবিতা- প্রিয়তমা সমীপেষু

Image
প্রিয়তমা সমীপেষু আকতারুল ইসলাম ------------------------- ওগো শীতের বুড়ি, তোমায় নিয়ে শব্দ গাঁথি আমার গীতি কবিতায়, তোমায় নিয়ে আকাশ আঁকি সারা রাত্রি নির্ঘুম নিরালায়। ওগো বসন্ত বুড়ি, ছবি এঁকেছি তোমার আকাশ গঙ্গায় তারাকারা মেশানো রং তুলি দিয়ে, তোমার জলছবি ভাসাই ত্রিমোহনায় দেখি প্রতিদিন অবাক চেয়ে। ওগো বর্ষা বুড়ি, বর্ষার জলে শুনি শব্দ তোমার মেঘের দেশে উদ্দাম অহর্নিশ বিচরণ একি বাস্তব নাকি ভ্রান্তি আমার! দিকহারা নির্ণয়ে তোমার মনের ব্যাকরণ। তবুও গো বলছি বুড়ি, গ্রীষ্মের খরতাপে দগ্ধ হব, শরতের শুভ্র মেঘের ডানায় যাব ভেসে  হেমন্ত উৎসবে প্রফুল্ল চিত্ত মম নবান্নের আমেজে স্নাত হতে যাব তোমার দেশে।   ১৬ জানুয়ারি ২০২২, রংপুর।

প্রবন্ধ- সাম্রাজ্যবাদের বিষবাষ্প , ফিরে দেখা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

Image
সাম্রাজ্যবাদের বিষবাষ্প ,   ফিরে দেখা   দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ আকতারুল ইসলাম                   মানব সভ্যতার   অগ্ৰযাত্রা কখনোই বাঁধা মুক্ত ,  অবিরাম   চলমান   কিংবা   চির   মসৃণ   ছিল না ।   সভ্যতার বিকাশে কতগুলো   নিয়ামক শক্তি   বিদ্যমান   যেগুলো   সভ্যতার   গতি প্রাবাহকে টেনে   ধরেছে   প্রতিনিয়ত,   থামিয়ে দিতে   চেয়েছে এর বিকাশ ও উন্মেষকে   ।   প্রতিবন্ধকতা   সৃষ্টিকারী   নিয়ামকসমূহের মধ্যে যেমন   রয়েছে   কিছু   প্রাকৃতিক কার্যকারণ   , তেমনই রয়েছে   কিছু   মানবসৃষ্ট প্রভাবক   যা সভ্যতার   বিনির্মাণের   পথে   ধ্বংসাত্মক   ভূমিকা পালন করেছে ।   মানবসৃষ্ট   যেসকল   প্রভাবক   সভ্যতার অগ্ৰযাত্রাকে বারবার   রুদ্ধ   করেছে , তাদের মধ্যে   যুদ্ধ   অন্যতম   অনুঘটক।   মানবসভ্যতার   ঊষালগ্ন থেকে   যেসকল   যুদ্ধ ইতিহাসের   পট পরিবর্তনে   সবচেয়ে বেশি   ভূমিকা   রেখেছে,   দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ   নিঃসন্দেহে   সবচেয়ে   ভয়াবহ ও   আলোচিত যুদ্ধগুলোর মধ্যে   অন্যতম । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের   ব্যাপ্তিকাল ছিল   ১৯৩৯   সাল থেকে   ১৯৪৫   সাল পর্যন্ত ।   এই যুদ্ধ সাম্রাজ্যবাদের চেতনা   লালনকারী ও